Law Advice

All Law Post

⚖️

" ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৬(১) ধারার বিধান অনুসারে কোনো ব্যক্তি পুলিশের হেফাজতে থাকাকালে মারা গেলে সুরতহাল তদন্ত পরিচালনার ক্ষমতা সম্পন্ন নিকটতম ম্যাজিষ্ট্রেট অবশ্যই মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে পুলিশ অফিসার কর্তৃক তদন্ত ছাড়াও অথবা এরূপ তদন্তের অতিরিক্ত তদন্ত করবেন।   পুলিশের করণীয়ঃ (১) পুলিশ হেফাজতে কোনো আসামী মারা গেলে থানার ডিউটিরত অফিসার সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি অফিসার ইনচার্জকে অবহিত করবেন এবং মৃত্যুজনিত সমস্ত ঘটনা সাধারণ ডায়রীতে লিপিবদ্ধ করবেন। অফিসার ইনচার্জ থানায় হাজির থাকলে বিষয়ট তাৎক্ষণিক পুলিশ সুপারকে সহ নিকটতম ম্যাজিষ্ট্রেটকে জানাবেন (পুলিশ আইনের ২৪ ধারা এবং পিআরবি ৩০২(খ) প্রবিধান)। অফিসার ইনচার্জ থানায় হাজির না থাকলে অন্য যে অফিসার থানার দায়িত্বে থাকবেন সেই উপরোক্ত কাজ করবেন।(২) ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৪ ধারার বিধান অনুসারে থানার অফিসার ইনচার্জ একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করবেন এবং ম্যাজিষ্ট্রেট কর্তৃক তদন্ত ছাড়াও পুলিশ কর্তৃক তদন্তের... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯২ ধারার বিধান মোতাবেক সরকার মামলা পরিচালনার জন্য পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) নিয়োগ করতে পারেন। পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) কোনো প্রকার লিখিত কর্তৃত্ব ছাড়াই আদালতে হাজির হতে ও মামলা পরিচালনা করতে পারেন (ফৌদারী কার্যবিধির ৪৯৩ ধারা)।  ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৪ ধারায় মামলা প্রত্যাহারের বিধান রয়েছে। উক্ত ধারার বিধান অনুসারে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আদালতের অনুমতি নিয়ে কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনীত মামলা সাধারণভাবে বা যে সকল অপরাধে তার বিচার হচ্ছে তা যেকোনো এক বা একাধিক অপরাধ সম্পর্কে মামলা পরিচালনা প্রত্যাহার করতে পারবে এবং এই প্রত্যাহারের ফলে-(ক) চার্জ প্রণয়নের পূর্বে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করা হলে উক্ত এক বা একাধিক অপরাধ সম্পর্কে আসামীকে অব্যাহতি প্রদান করতে হবে।(খ) চার্জ প্রণয়নের পর মামলা প্রত্যাহারের আবেদন  করা হলে অথবা এই বিধির অধীন কোনো চার্জ প্রণয়ন প্রয়োজন না হলে উক্ত এক বা একাধিক অপরাধ সম্পর্কে আসামীকে খালাস... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" ফৌজদারী কার্যবিধির ৫১ ও ৫২ ধারার বিধান অনুসারে পুলিশ আটককৃত ব্যক্তির দেহ তল্লাশী করে থাকেন। উক্ত ব্যক্তির পরিধেয় বস্ত্র ছাড়া যা কিছু পাওয়া যাবে তা কথিত চোরাইমাল বা সন্দিগ্ধ চোরাই বা অপরাধ সংঘটনে জড়িত কোনো মালামাল হিসেবে পুলিশ আটক করতে পারেন (ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৫০ এবং পিআরবি ৩২২ প্রবিধান)।  আটককৃত মালামাল নিস্পত্তিঃ (১) পুলিশ কর্তৃক আটককৃত মালামাল সম্পর্কে সঙ্গে সঙ্গে ম্যাজিষ্ট্রেটকে জানাতে হবে। ম্যাজিষ্ট্রেট যথাবিহিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন (ফৌজদারী কার্যবিধির ৫২৩ ধারা এবং পুলিশ আইন ২৫ ধারা)। (২) আটককৃত সম্পত্তির অধিকারী ব্যক্তি যোগ্য বিবেচিত হলে ম্যাজিষ্ট্রেট মালামাল ফেরত দিতে পারেন।(৩) সম্পত্তির অধিকারী ব্যক্তি যদি অজ্ঞাত হয়, ম্যাজিষ্ট্রেট উক্ত সম্পত্তি আটক করে একটি ঘোষণাপত্র প্রচার করবেন এই মর্মে যে, ৬ মাসের মধ্যে প্রকৃত মালিক দাবী পেশ করতে পারবে (ফৌজদারী কার্যবিধির ৫২৩ ধারা এবং পুলিশ আইন ২৬ ধারা। (৪) ৬ মাসের মধ্... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" দেশের সরকার বিরোধী কার্যকলাপে যারা লিপ্ত থাকে বা লিপ্ত থাকে বলে যাকে সন্দেহ করা হয়, সেই সকল ব্যক্তিকেই রাজনৈতিক সন্দিগ্ধ ব্যক্তি বলা হয়। উক্ত ব্যক্তিদের অজান্তে বা অলক্ষেই সরকার কোনো সংস্থার মাধ্যমে তাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে গোপনে নিরীক্ষা বা পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে। রাজনৈতিক সন্দিগ্ধ ব্যক্তি সাধারণত তিন প্রকার। যেমন-(ক) এক তারকা বিশিষ্ট,(খ) দুই তারকা বিশিষ্ট এবং(গ) তারকা বিহীন।রাজনৈত্যিক সন্দিগ্ধ ব্যক্তিদেরকে রাজনীতিতে তাদের গুরুত্বের বিষয়টি বিবেচনা করে তাদেরকে তারকা চিহ্নিত করা হয়। এক তারকা বিশিষ্ট সন্দিগ্ধ ব্যক্তিগণ অধিক গুরুত্বপূর্ণ। দুই তারকা বিশিষ্ট সন্দিগ্ধ ব্যক্তিগণ, এক তারকা বিশিষ্ট সন্দিগ্ধ ব্যক্তিদের তুলনায় কম গুরুত্বপূর্ণ। তারকা বিহীন সন্দিগ্ধ ব্যক্তিগণ এক ও দুই তারকা বিশিষ্ট সন্দিগ্ধ ব্যক্তিদের তুলনায় আরও কম গুরুত্বপূর্ণ।  জেলা বিশেষ শাখা বা District Special Branch (DSB) এর করণীয়ঃ (১) রাজনৈতিক সন্দি... " Learn More

পিআরবি

" জেলার যাবতীয় পুলিশি কার্যক্রম একজন পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়ে থাকে। তিনি জেলার সার্বিক বিষয়াদির সমন্বয় করে থাকেন। প্রত্যেক জেলাতেই সরকারি অনুমোদনক্রমে পুলিশের একটি বিশেষ শাখার কার্যক্রম পরিচালিত হয়। পুলিশ সুপার সেই বিশেষ শাখারও পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। তাই তিনি পুলিশ সুপার, জেলা বিশেষ শাখা হিসেবেও পরিচিত। জেলা বিশেষ শাখার যাবতীয় কার্যাবলী ডিএসবি ম্যানুয়েল ১০০/১০১ ধারা মোতাবেক চলে। এই শাখা District Special Branch (DSB) নামে পরিচিত। জেলা বিশেষ শাখায় জেলা পুলিশের সদস্যরা এবং পুলিশে কর্মরত সিভিল কর্মচারীগণ সকলে সিভিল বা সাদা পোষাকে দায়িত্ব পালন করে থাকেন। এই শাখার পুলিশ সদস্যগণ জেলার রাজনৈতিক এবং অরাজনৈতিক সকল কার্যকলাপের সংবাদ সংগ্রহ করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে যথাসময়ে অবহিত করে থাকেন, যাতে দ্রুত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়।  জেলা বিশেষ শাখা বা District Special Branch (DSB) এর দায়িত্বে একজন পুলিশ পরিদর্শক... " Learn More

পিআরবি

" মাদকদ্রব্য বা নেশার বস্তুর সাথে মানুষ সেই আদিকাল হতেই সম্পৃক্ত। তাই মাদকদ্রব্য বা নেশার ইতিহাস এবং মানব সভ্যতার ইতিহাস দুটিই সমান। সমাজ বিবর্তনের সাথে সাথে মাদকদ্রব্যের প্রকারভেদও দেখা যায়। মানুষ একের পর এক নতুন নতুন মাদকদ্রব্য আবিষ্কার করে চলছে এবং সেগুলি নানাভাবে সমাজে অনুপ্রবেশ করে সমাজকে কলুসিত করছে। প্রাচীনকালে বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান, আনন্দ-উৎসব এবং ধর্মীয় উৎসবে মাদকদ্রব্য নেশার বস্তু হিসেবে ব্যবহৃত হতো। কিন্তু বর্তমানে মাদকদ্রব্যের ব্যবহার সারাবিশ্বে ভয়াবহ আতংক সৃষ্টি করছে। ফলে মানবজাতি আজ সামাজিক অবক্ষয় ও বিশাল হুমকির সম্মুখিন। মাদকদ্রব্যের ব্যবহার চোরাচালনীতে বিস্তারলাভ করেছে এবং বর্তমানে তরুণসমাজ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। দিন দিন এর প্রবণতা বেড়েই চলছে। বাংলাদেশ পুলিশ সহ মাদকদ্রব্য অধিদপ্তর এর প্রবণতা রোধে কাজ করছে, তার পরেও মাদকদ্রব্য ব্যবহারের প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মাদকদ্রব্য সেবনের নানাবিধ কারণ রয়েছে। তারমধ্যে কিছু কারণ নিম্নে উল্... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান

" পিআরবি ৪৮৯ প্রবিধান অনুসারে যখন কোনো বন্দী বিচারের জন্য আদালতের এক্তিয়ারে থাকবে, তখন সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারকের লিখিত অনুমতি নিতে হবে অথবা জেলা ম্যজিষ্ট্রেটের নিকট হতে অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায়  অপরাধীর সহিত জেলখানায় সাক্ষাৎ করা যাবে না। সাক্ষাৎ প্রার্থীকে লিখিত আবেদন করতে হবে। তবে কোর্ট ফি লাগবে না। আত্মীয়-স্বজন এবং অপরাধীর নিয়োগকৃত আইনজীবি এইরূপ আবেদন করতে পারবেন।  অন্যদিকে পুলিশ অফিসারের কোনো গুরুত্বপূর্ণ মামলার তদন্তের প্রয়োজনে আসামীর নিকট হতে কোনো তথ্য সংগ্রহের প্রয়োজন হলে তিনি উল্লিখিত নিয়মে কর্তৃপক্ষের নিকট হতে লিখিত অনুমতি গ্রহণ পূর্বক জেলখানার জেল সুপারকে অবহিত করে অথবা পুলিশ অফিসার সরাসরি জেল সুপারের অনুমোদন নিয়ে সাজাপ্রাপ্ত অপরাধীর সহিত সাক্ষাৎ করতে পারেন। জেল কোডের ৬৬৬ বিধি মোতাবেক জেল সুপার লিখিত আদেশ দিলে সাজাপ্রাপ্ত অপরাধীর সহিত সাক্ষাৎ করে তদন্তকারী অফিসার মামলার তদন্ত সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন।... " Learn More

পিআরবি

" ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৪ ধারার বিধান মোতাবেক থানার অফিসার ইনচার্জ এবং তার অধঃস্তন পুলিশ অফিসার আত্মহত্যা, বিষ প্রয়োগে মৃত্যু, দুর্ঘটনা জনিত মৃত্যু এবং সন্দেহজনক মৃত্যু ইত্যাদি সম্পর্কে তদন্ত অথবা অনুসন্ধান করতে পারেন (পিআরবি ২৯৯ প্রবিধান)।  আত্মহত্যা, বিষ প্রয়োগে মৃত্যু, দুর্ঘটনা জনিত মৃত্যু এবং সন্দেহজনক মৃত্যুর ঘটনা সংক্রান্তে কেহ যদি আমলযোগ্য অপরাধের সংশ্লিষ্টতা সম্পর্কে কোনোরূপ বক্তব্য প্রদান না করে বা পুলিশের গোপন তদন্তেও কোনোরূপ সন্দেহের সৃষ্টি না হয়, ভিকটিমের নিকট আত্মীয়-স্বজন বা প্রতিবেশী কোনোরূপ অভিযোগ বা সন্দেহ না করে তবে সেইক্ষেত্রে পুলিশ অফিসার লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করে উহা ধর্মীয় বিধি-বিধান মোতাবেক মৃত্যুদেহ সৎকারের আদেশ দিতে পারেন। সুরতহাল রিপোর্ট অবশ্যই প্রস্তুত করতে হবে, ইহার বিকল্প নেই। সুরতহাল রিপোর্টে উপস্থিত ব্যক্তিগণকেও স্বাক্ষর করতে হবে (ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৪(২) ধারা)। পুলিশ এই... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" মাদক শব্দের অভিধান সম্মত অর্থ হলো মত্ততাদায়ক বা মত্ততা উৎপাদক। সুতরাং মাদকদ্রব্য হলো মত্ততাদায়ক দ্রব্য অর্থাৎ নেশার বস্তু। যে বস্তু সেবনে বা গ্রহণে মত্ততা বা নেশার উদ্রেক হয় তাই মাদকদ্রব্য। মদ হতে এই শব্দটির উৎপত্তি। মাদক শব্দটি বিশেষণ এবং মাদকদ্রব্য হলো বিশেষ্য।  মাদকদ্রব্যের ইংরেজী প্রতি শব্দ হিসেবে Drug কে উল্লেখ করা যায়। যাকে ঔষধ বলা যায়। তবে বিশেষ ঔষধ। অন্যদিকে যে দ্রব্য বা রসায়ন যা শরীরে ক্রিয়া প্রকাশ করে তা বুঝায়। সব ঔষধ শরীরে ক্রিয়া প্রকাশ করে থাকে। তবে আসক্তি জন্মায় না। কিন্তু মাদকদ্রব্য শরীরে প্রবিষ্ট হলে আসক্তি জন্মে। অর্থাৎ একবার শরীর গ্রহণ করলে পরবর্তীতে বা নির্দিষ্ট সময়ে ঐ দ্রব্য গ্রহণের জন্য প্রবল আকাংখার সৃষ্টি হয়। ফলে পুনরায় মাদকদ্রব্য গ্রহণ করতে হয়। এভাবেই আসক্তি বৃদ্ধি পেয়ে প্রবল নেশায় পরিণত হয়। ফলে একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তির মধ্যে নিম্নরূপ বৈশিষ্টের সৃষ্টি হয়।(ক) মাদকদ্রব্য গ্রহণের প্রবল আকাংখা ও প্রয়োজন হয় এবং... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" পিআরবি ৪৪৪ প্রবিধান মোতাবেক কোনো মামলার তদন্ত কার্য শেষ হওয়ার পর অভিযুক্ত আসামীর বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া গেলে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭০ ধারা অনুসারে মামলার তদন্তকারী অফিসার ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৩ ধারার বিধানমতে চুড়ান্ত পুলিশ রিপোর্ট আদালতে দাখিল করেন। অভিযোগপত্র দাখিল করা হলে কোর্ট অফিসার মামলার এফআইআর, সাক্ষীর স্মারকপত্র (Memo of Evidence), মামলার কেস ডায়েরী, আলামত এবং দলিলপত্র পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বিপি ফরম নং ৪১ এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট মামলার যে সংক্ষিপ্তসার প্রস্তুত করেন তাকেই ব্রিফ বলা হয়।  ব্রিফ প্রস্তুত করার উদ্দেশ্যঃ তদন্তকালে মামলার তদন্তকারী অফিসারের ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত কিছু কিছু ত্রুটি বা অবহেলা তদন্তের ক্ষেত্রে থেকে যায়, যাতে কোর্টে মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে এবং অভিযুক্ত আসামীর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাটি প্রমাণ করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। সেইক্ষেত্রে সংশোধনযোগ্য ত্রুটিসমূহ দূরীভুত করার নিমিত্তে তদন্তকারী... " Learn More

পিআরবি

Blogs

Latest Law Blogs

Dotted Shape Dotted Shape
রোড এক্সিডেন্ট হলে কি করবেন?
গ্রেফতার কাকে বলে এবং গ্রেফতারের পদ্ধতি কি
বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে করণীয়
রোড এক্সিডেন্ট হলে কি করবেন? রোড এক্সিডেন্ট হলে কি করবেন?

রোড এক্সিডেন্ট হলে কি করবেন?

Read More
গ্রেফতার কাকে বলে এবং গ্রেফতারের পদ্ধতি কি গ্রেফতার কাকে বলে এবং গ্রেফতারের পদ্ধতি কি

গ্রেফতার কাকে বলে এবং গ্রেফতারের পদ্ধতি কি

ফৌজদারী কার্যবিধি আইন ১৮৯৮ এর ৪৬ ধারা মোতাবেক কোন ব্যক্তি কথা বা কাজের দ্বারা হেফাজতে আত্মসমর্পণ না করলে পুলিশ অফিসার আইনানুগ ক্ষমতাবলে আইনসংগত উপায়ে তার...

Read More
বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে করণীয় বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে করণীয়

বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে করণীয়

Read More